নারী দিবস
নারীদেহ চিনো? দেখলে মাথা ঘুরায়, নেশা নেশা লাগে! পৃথিবীর কোন নেশাই এর ধারেকাছে নেই।
চুল থেকে ধরে পায়ের পাতা,,,,,, সুঢৌল বক্ষ, প্রশস্ত কোমর, গভীর নাভিকূপ, গালের টোল, লাল ঠোঁটে যেন লাল গোলাপ, শরিরে মহুয়ার গন্ধ, মৃগনাভি কস্তুরির গন্ধকে হার মানায়।
এই অনুভূতিটুকু না থাকলে তুমি পুরুষ না। সাইকোলজির ভাষায় তুমি মরা! মেডিকেলের ভাষায় নপুংসক, সমাজের ভাষায় হিজরা!
তাই এটা স্বাভাবিক! কেউ মুখ ফুটে বলে না যে তার খারাপ লাগছে, কিন্তু অনুভব করে! হয়তো এরই নাম শালিনতা, ভদ্রতা, সভ্যতা।
কিন্তু কেউ যদি বলে, আমি নারীদের পছন্দ করি না! তাদের দেখে আমি পাগল হয় না। আমার কোন ভাব জাগে না-- তবে সে ডাহা মিথ্যা কথা বলছে।
না, পর্দার ও দোষ না! একজন জন্মগত অন্ধলোকের ও সেইম অনুভূতি কাজ করে।
এটা ন্যাচারাল, এই অনুভূতি টুকু একটা বিশেষ হরমোন। এটা না থাকলে আপনি বাবা বা মা হতে পারবেন না।
তাই প্রেম ভালবাসার সৃষ্টি, আর এর মাঝেই জীবের জন্ম মৃত্যুর রহস্য নিহিত।
জগতের সকল প্রাণী, এমনকি উদ্ভিদের মাঝেও একই সূত্র কাজ করে! আমরা যাকে বলি পরাগায়ন।
কিন্তু মানুষ আর অন্য প্রাণীর মাঝে পার্থক্য হলো ডিসিপ্লিন! মানুষ বহুগামি হলে সমাজবদ্ধ ভাবে বাস করতে পারবে না! একে অপরের ভাগ নিয়ে মারামারিতে লিপ্ত থাকবে! দ্রোপদীর মতো একই নারীর বহু স্বামী বা একই স্বামীর বহু পত্নী থাকলে সমাজ টিকবে না।
তাই, বিয়ের প্রচলন হয়েছে সমাজে! সব ধর্মই তা মেনে নিয়েছে! এখানে একজন আরেকজন কে দিয়ে তার মৌলিক এবং জৈব চাহিদা মিটিয়ে থাকে।
তবে কেউ কেউ প্রথাগত এই ব্যবস্থা ভেঙ্গে আধুনিকতার নামে বন্য হচ্ছে! অবাধ স্বাধিনতার নামেফিরে যাচ্ছে আদিমতম সমাজে।
কিছুদিন ধরে যে, ইসরার ইয়াদ / সৌমিক / রাকিব যে নামেই চিনি না কেনো-- তার স্ক্যান্ডাল বের হয়েছে!
কেউ কেউ বলছে সে আরেক পরিমল।
আচ্ছা একটু ভাবুন ত, সে কি কাউকে ধরে ধরে লিটনের ফ্ল্যাটে নিয়েছে?
এখন স্বেচ্ছায় যদি কেউ যায়, আর যদি বলে প্রতারিত হয়েছি--- তবে তাকে একটা থাপ্পড় মারা উচিৎ নয় কি?
আপনার যখন কেউ কাপড় খোলার ইঙ্গিত দেয়,, তখন আপনার হুশ ছিলো না?
নাকি ইঞ্জয় করেছেন?
উক্ত ঘটনার পর কেউ কেউ ওই পুরুষের ধোয়া তুলেছে! প্রশংসিত বটে।
এইরকম হাজার হাজার ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে আশেপাশে! কয়টার খবর ফেইসবুকে আসে?
এইসব ঘটনার জন্য যতটা না পুরুষ দায়ী, তারচেয়ে বেশী দায়ী উক্ত নারী।
জোর করে রেপ করা আর প্রেমের ছলে দেহ বিলানোর মাঝে পার্থক্য আছে।
যদিও উভয়েই সমালোচিত, কিন্তু সমাজকে আমরা কি শিক্ষা দিচ্ছি। হাজার হাজার শেয়ারের মাধ্যমে কি নারী জাগরণ সম্ভব?
যদি সে নিজে সচেতন না হয়?
তার ইজ্জত আব্রু কি করে রক্ষা করতে হয় সে যদি না মানে--- তবে শেয়ারে কিছুই হবে না।
এমন অনেক মেয়ে আছে স্বামীর অবর্তমানে পরকিয়া করছে।
অনেকেই বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়ছে। সদ্য জন্ম নেয়া বাচ্চা ফেলে দিচ্ছে ডাস্টবিনে!
নারী দিবসে নারী দের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, রিসেপেক্ট ইউর সেল্ফ! ইউর ফেমিলি! দেটস অল!
আমরা প্রত্যেকেই কোন না কোন মায়ের সন্তান, তাই নারীর স্থান নি:সন্দেহে অনেক উঁচুতম স্থানে।
দুষ্ট শেয়াল ডানাভাঙা মুরগী খুজবেই, নিজেকে শেয়ালের খোয়ারে নিয়ে গেলে ত কোন কথায় নাই।
চুল থেকে ধরে পায়ের পাতা,,,,,, সুঢৌল বক্ষ, প্রশস্ত কোমর, গভীর নাভিকূপ, গালের টোল, লাল ঠোঁটে যেন লাল গোলাপ, শরিরে মহুয়ার গন্ধ, মৃগনাভি কস্তুরির গন্ধকে হার মানায়।
এই অনুভূতিটুকু না থাকলে তুমি পুরুষ না। সাইকোলজির ভাষায় তুমি মরা! মেডিকেলের ভাষায় নপুংসক, সমাজের ভাষায় হিজরা!
তাই এটা স্বাভাবিক! কেউ মুখ ফুটে বলে না যে তার খারাপ লাগছে, কিন্তু অনুভব করে! হয়তো এরই নাম শালিনতা, ভদ্রতা, সভ্যতা।
কিন্তু কেউ যদি বলে, আমি নারীদের পছন্দ করি না! তাদের দেখে আমি পাগল হয় না। আমার কোন ভাব জাগে না-- তবে সে ডাহা মিথ্যা কথা বলছে।
না, পর্দার ও দোষ না! একজন জন্মগত অন্ধলোকের ও সেইম অনুভূতি কাজ করে।
এটা ন্যাচারাল, এই অনুভূতি টুকু একটা বিশেষ হরমোন। এটা না থাকলে আপনি বাবা বা মা হতে পারবেন না।
তাই প্রেম ভালবাসার সৃষ্টি, আর এর মাঝেই জীবের জন্ম মৃত্যুর রহস্য নিহিত।
জগতের সকল প্রাণী, এমনকি উদ্ভিদের মাঝেও একই সূত্র কাজ করে! আমরা যাকে বলি পরাগায়ন।
কিন্তু মানুষ আর অন্য প্রাণীর মাঝে পার্থক্য হলো ডিসিপ্লিন! মানুষ বহুগামি হলে সমাজবদ্ধ ভাবে বাস করতে পারবে না! একে অপরের ভাগ নিয়ে মারামারিতে লিপ্ত থাকবে! দ্রোপদীর মতো একই নারীর বহু স্বামী বা একই স্বামীর বহু পত্নী থাকলে সমাজ টিকবে না।
তাই, বিয়ের প্রচলন হয়েছে সমাজে! সব ধর্মই তা মেনে নিয়েছে! এখানে একজন আরেকজন কে দিয়ে তার মৌলিক এবং জৈব চাহিদা মিটিয়ে থাকে।
তবে কেউ কেউ প্রথাগত এই ব্যবস্থা ভেঙ্গে আধুনিকতার নামে বন্য হচ্ছে! অবাধ স্বাধিনতার নামেফিরে যাচ্ছে আদিমতম সমাজে।
কিছুদিন ধরে যে, ইসরার ইয়াদ / সৌমিক / রাকিব যে নামেই চিনি না কেনো-- তার স্ক্যান্ডাল বের হয়েছে!
কেউ কেউ বলছে সে আরেক পরিমল।
আচ্ছা একটু ভাবুন ত, সে কি কাউকে ধরে ধরে লিটনের ফ্ল্যাটে নিয়েছে?
এখন স্বেচ্ছায় যদি কেউ যায়, আর যদি বলে প্রতারিত হয়েছি--- তবে তাকে একটা থাপ্পড় মারা উচিৎ নয় কি?
আপনার যখন কেউ কাপড় খোলার ইঙ্গিত দেয়,, তখন আপনার হুশ ছিলো না?
নাকি ইঞ্জয় করেছেন?
উক্ত ঘটনার পর কেউ কেউ ওই পুরুষের ধোয়া তুলেছে! প্রশংসিত বটে।
এইরকম হাজার হাজার ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে আশেপাশে! কয়টার খবর ফেইসবুকে আসে?
এইসব ঘটনার জন্য যতটা না পুরুষ দায়ী, তারচেয়ে বেশী দায়ী উক্ত নারী।
জোর করে রেপ করা আর প্রেমের ছলে দেহ বিলানোর মাঝে পার্থক্য আছে।
যদিও উভয়েই সমালোচিত, কিন্তু সমাজকে আমরা কি শিক্ষা দিচ্ছি। হাজার হাজার শেয়ারের মাধ্যমে কি নারী জাগরণ সম্ভব?
যদি সে নিজে সচেতন না হয়?
তার ইজ্জত আব্রু কি করে রক্ষা করতে হয় সে যদি না মানে--- তবে শেয়ারে কিছুই হবে না।
এমন অনেক মেয়ে আছে স্বামীর অবর্তমানে পরকিয়া করছে।
অনেকেই বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়ছে। সদ্য জন্ম নেয়া বাচ্চা ফেলে দিচ্ছে ডাস্টবিনে!
নারী দিবসে নারী দের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, রিসেপেক্ট ইউর সেল্ফ! ইউর ফেমিলি! দেটস অল!
আমরা প্রত্যেকেই কোন না কোন মায়ের সন্তান, তাই নারীর স্থান নি:সন্দেহে অনেক উঁচুতম স্থানে।
দুষ্ট শেয়াল ডানাভাঙা মুরগী খুজবেই, নিজেকে শেয়ালের খোয়ারে নিয়ে গেলে ত কোন কথায় নাই।
Comments
Post a Comment